সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১st মার্চ ২০২০
কুড়িগ্রাম জেলা
ক) ঐতিহাসিক, প্রত্নতাত্ত্বিক ও স্থাপত্য নিদর্শন
পর্যটন আকর্ষণের নাম ও বর্ণনা
মুন্সী বাড়িঃ
কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলা থেকে ৭ কিমি উত্তর-পূর্ব দিকে ধরণীবাড়ি ইউনিয়নে মুনসীবাড়ি অবস্থিত। ইলিপুরের জমিদারের নায়েব ব্রজেন মুনসী অপূর্ব ঐতিহাসিক এই স্থাপনাটি তৈরী করেন। বর্তমানে এই ভবনটি ইউনিয়ন তফসিল অফিস হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
খ) ধর্মীয়
পর্যটন আকর্ষণের নাম ও বর্ণনা
চান্দামারী মসজিদঃ
কুড়িগ্রাম জেলার রাজারহাট উপজেলা থেকে ৪ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে এই মসজিদটি অবস্থিত। তিন গম্বুজ ও তিন মিহরাব বিশিষ্ট দৃষ্টিনন্দন মোগল আমলে নির্মিত। মসজিদটিতে সুলতানী আমলের শিল্প বৈশিষ্ট ও মোগল স্থাপত্যকলার অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে।
গ) নৌ-পর্যটন
পর্যটন আকর্ষণের নাম ও বর্ণনা
চিলমারি বন্দর :
চিলমারি বন্দর কুড়িগ্রাম জেলা সদর থেকে ৩৫ কিমি দক্ষিণে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত। ব্রহ্মপুত্র নদ ও চিলমারি বন্দরের গুরুত্ব অপরিসীম। এই চিলমারি বন্দর থেকে ব্রহ্মপুত্র নদীপথে ব্রিটিশ আমলে বড় বড় জাহাজ চলাচল করতো। কিছুকাল আগেও এই বন্দর থেকে জাহাজ ভর্তি পান, সুপারি,পাট ইত্যাদি ভারতের পূর্বাঞ্চল সহ চীন,ভূটান ও নেপালে রপ্তানী হতো । বর্তমানে এই বন্দরে কেবল নৌপরিবহন ব্যবস্থাই টিকে আছে। ভারত, চীন, ভূটান ও নেপালের প্রবেশদ্বার সিলমারা বন্দর নামে পরিচিত ছিল। এই সিলমারা থেকেই চিলমারি নামের উৎপত্তি বলে ধারণা করা হয়। এই বন্দর একসময় জাহাজ নির্মাণ শিল্পের জন্য সুখ্যাতি অর্জন করে।
ঘ) প্রাকৃতিক
পর্যটন আকর্ষণের নাম ও বর্ণনা
চাকলার দীঘিঃ
ঐতিহাসিক এ দীঘিটি কুড়িগ্রাম জেলার রাজাহাট উপজেলা থেকে ৩ কিমি পূর্বদিকে চারিপাশা ইউনিয়নে অবস্থিত। মনোরম এই দীঘি দেখার জন্য প্রতিদিন এখানে বহু দর্শণার্থীর আগমন করেন।
বিশাল আকারের দীঘিঃ
কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলায় অবস্থিত মনোরম এই দীঘি দেখার জন্য প্রতিদিন এখানে বহু দর্শণার্থীর আগমন করেন।