সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ সেপ্টেম্বর ২০২০
শরীয়তপুর জেলা
ক) ঐতিহাসিক, প্রত্নতাত্ত্বিক ও স্থাপত্যঃ পর্যটন আকর্ষণঃ
১. রথীন্দ্রকান্ত ঘটক চৌধুরীর বাড়িঃ
নৈসর্গিক সৌন্দর্যমন্ডিত শরীয়তপুর জেলা হতে ১ কিলোমিটার দূরে দক্ষিণ বালুচরায় অবস্থিত রথীন্দ্রকান্ত ঘটক চৌধুরীর বাড়িটি খুবই আকর্ষণীয়। দোতলা এ বাড়ির অভ্যন্তরে একটি পুরোনো লাইব্রেরী
রয়েছে। তাঁর লেখা দুলর্ভ কিছু বই এ লাইব্রেরীতে সংরক্ষিত রয়েছে।
খ) ধর্মীয়: পর্যটন আকর্ষণ
১. সুরেশ্বর পীরের মাজারঃ
মৌলভী জান শরীফের জন্ম সুরেশ্বরে। তিনি ছিলেন পীর। তিনি বিশেষ অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারীও ছিলেন। তাঁর অসংখ্য ভক্ত মুরিদ আজও তাঁর বাক্য পালনকরে দ্বীনের খেদমত করছে। পদ্মানদীর পাড়ে সুরেশ্বর পীরের মাজার অবস্থিত।
গ) বিনোদনমূলক: পর্যটন আকর্ষণ
১. ভোজেশ্বরের মৃত বন্দরঃ
শরিয়তপুর শহর থেকে ৮ কি. মি. দূরে কীর্তিনাশা নদীর পাড় ঘেঁষে ভোজেশ্বর। কীর্তিনাশা নদীকে কেন্দ্র করে একসময় এখানে গড়ে উঠেছিল বন্দর। যা ভোজেশ্বর বন্দর নামে পরিচিত ছিল। বর্তমানে মৃতপ্রায় কীর্তিনাশার কারণে ভোজেশ্বর মৃত বন্দর নামে পরিচিত। গ্রামের পাশে ধূ ধূ বালুচর। আর গ্রামের প্রান্ত ছুঁয়ে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে আছে কোন এক অশুভ চক্রের চক্রান্তের কারণে বড় বড় পাটের গুদাম, জুট প্রেসিং ও বেলিং কোম্পানীরবিভিন্ন স্থাপনা।
ঘ) প্রাকৃতিকঃ পর্যটন আকর্ষণঃ
১. পদ্মা নদীঃ
শরীয়তপুর জেলার একটি অন্যতম আকর্ষণ নড়িয়া উপজেলা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর নদ-নদী, হাওড়-বাওড়, বিল-পুকুরে শোভিত নড়িয়া ঘুরে দেখায় প্রবল আনন্দ আছে। নড়িয়ার পাশেই বহমান পদ্মানদী।
পদ্মানদীর পাড়ে রয়েছে সুরেশ্বরী হুজুরের বাড়ি।
২। কীর্তিনাশাঃ
শরীয়তপুরের প্রধান নদী কীর্তিনাশা। কীর্তিনাশা ভেঙে নিয়ে গেছে অসংখ্য স্থাপত্য কীর্তি, যা বুড়োবুড়িদের স্মৃতিতে গেঁথে আছে। কীর্তিনাশা আজ মৃতপ্রায়।