Wellcome to National Portal
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ নভেম্বর ২০১৯

কক্সবাজার জেলা

ক) ঐতিহাসিক, প্রত্নতাত্ত্বিক ও স্থাপত্য নিদর্শনঃ

১. প্রাচীন বৌদ্ধ বিহারঃ

কক্সবাজার, রামু, মহেশখালীতে-প্রাচীন বৌদ্ধ মঠ/বিহার রয়েছে।

 

২. পুরোহিতদের সমাধিঃ

রামু-মহেশখালীতে বৌদ্ধ পুরোহিতদের সমাধি রয়েছে।

 

৩. বুদ্ধের বিশাল ধাতব মূর্তিঃ

রামুতে রয়েছে ৭ বৌদ্ধের ১৩ ফুট উঁচু ধাতব মূর্তি।

 

খ) ধর্মীয়ঃ

১. রামুতে ২০০০ বছরের পুরনো বৌদ্ধ মূর্তিঃ

কক্সবাজারের রামু উপজেলায় রয়েছে বুদ্ধের ২০০০ বছরের পুরনো মূর্তি। এই এলাকাটি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জন্য তীর্থ স্থান।

 

২. লামা পাহাড় বৌদ্ধ বিহারঃ

কক্সবাজারের লামা পাহাড়ে রয়েছে বৌদ্ধ বিহার।

 

গ) বিনোদনমূলকঃ

১. সাফারী পার্কঃ

কক্সবাজারের অদূরেই ডুলাহাজরা সাফারী পার্ক। কয়েক শত একর সংরক্ষিত বনভূমি নিয়ে এই সাফারী পার্ক গড়ে তোলা হয়েছে। এই পার্কের ভিতর মুক্তভাবে বন্য পশু (বাঘ, সিংহ, হাতি ইত্যাদি), পাখি বসবাস করে।

 

২. বার্মিজ মার্কেটঃ

বার্মিজ মার্কেট কক্সবাজারের অন্যতম আকর্ষণ। বার্মা ও চীনের তৈরী নতুন জিনিষপত্র এখানে পাবেন। এ বাজারের বৈশিষ্ট্য হলো এখানকার দোকানগুলোতে সেলসম্যান হিসেবে কাজ করে বার্মিজ মেয়েরা। মারমা মেয়েরা বেশ সেজেগুজে দোকানে বসে বেশ বুদ্ধিমত্তার সাথে দোকান চালায়।

 

৩. ঝিনুক মার্কেটঃ

কক্সবাজার সমূদ্র সৈকত ঘেঁষেই ঝিনুক মার্কেট। এখানে ঝিনুকের তৈরী নানারকম জিনিষপত্র পাওয়া যায়।

 

ঘ) উৎসব সম্পর্কিতঃ

১. বিজুঃ

বাংলা নববর্ষ ও চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষ্যে তিন পার্বত্য জেলায় (রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি) উপজাতীয়দের ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় সামাজিক উৎসব ‘বৈসাবি’ আনন্দমুখর পরিবেশে পালিত হয়। ‘বৈসাবি’ হলো পাহাড়ীদের সবচেয়ে বড় উৎসব। এ উৎসবকে চাকমারা বিজু, মারমারা সাংগ্রাই এবং ত্রিপুরারা বৈসুক বলে আখ্যা দিলেও গোটা পার্বত্য এলাকায় তা বৈসাবি নামেই পরিচিত। বৈসুক, সাংগ্রাই, বিজু এই নামগুলোর আদ্যক্ষর নিয়ে বৈসাবি শব্দের উৎপত্তি। বছরের শেষ দুদিন এবং নতুন বছরের প্রথম দিন এ তিনদিন মিলেই মূলত বর্ষবরণ উৎসব ‘বিজু পালিত হয়’। পুরনো বছরের বিদায় এবং নতুন বছরকে বরণ উপলক্ষে পাহাড়ীরা তিনদিন ব্যাপী এ বর্ষবরণ উৎসব সেই আদিকাল থেকে পালন করে আসছে।

 

২. ফানুস উৎসবঃ

কক্সবাজার শহর, টেকনাফ, উখিয়া, মহেশখালী, রামু ও চকোরিয়া সহ বিভিন্ন এলাকায় রাখাইন ও বৌদ্ধধর্মাবলম্বীরা তাদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব শুভ প্রবারণা উদযাপন শেষে রাতের আকাশে ফানুস উড়ায়। রং-বেরঙের কাগজ, কাপড়, বাশঁ, বেত দিয়ে ঢোল আকৃতির ফানুস তৈরী করে এতে আলো জ্বালিয়ে বিশেষ কায়দায় আকাশে উড়ায়। অসংখ্য পর্যটক নয়নাভিরাম এই ফানুস ওড়ানোর উৎসব উপভোগ করার জন্য খোলা জায়গা , পাহাড়চূড়ায় এবং বিভিন্ন বৌদ্ধ মান্দির ও মণ্ডপে সমবেত হয়।

 

৩. কাগুজে জাহাজ ভাসানোর উৎসবঃ

প্রায় শত বছর ধরে রামুর বৌদ্ধধমৃালম্বীরা প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে কক্সবাজারের রামুর বাঁকখালী নদীতে এই ঐতিহ্যবাহী কাগুজে জাহাজ ভাসানো উৎসবের আয়োজন করে আসছে। সারা দেশের মধ্যে একমাত্র রামুতেই এ উৎসব উদযাপন করা হয়। রং-বেরঙের কাগজ, কাপড়, বাঁশ, বেত ইত্যাদি দিয়ে তৈরী এই সকল জাহাজে অপূর্ব কারুকাজ ফুটিয়ে তোলা হয়। কাগুজে জাহাজগুলো বসানো  হয় নৌকাতে এবং এই নৌকাতেই বাদ্য বাজিয়ে, নেছে-গেয়ে শিশু-কিশোর, যুবক-যুবতীরা আনন্দ উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে।

 

ঙ) নৌ-পর্যটনঃ

১. রেজু খালে নৌ ভ্রমণঃ

রেজু খাল নৌ ভ্রমণের জন্য একটি আকর্ষণীয় পর্যটন স্পট।

 

চ) প্রাকৃতিকঃ

১. পৃথিবীর দীর্ঘ সমূদ্র সৈকতঃ

কক্সবাজার বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পর্যটন কেন্দ্র। বিশ্বের এই দীর্ঘতম সমতল সমূদ্র সৈকত দেশী বিদেশী পর্যটকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয়। কক্সবাজার শহর থেকে বদরমোকাম পর্যন্ত একটানা ১২০ কিমি সমূদ্র সৈকত পৃথিবীর দীর্ঘতম বেলাভূমি।

 

২. রামুঃ

কক্সবাজারের একটি উপজেলা রামু। আরাকানের রাম রাজ বংশের নামে এই এলাকার রামু নামকরন হয় বলে জনশ্রুতি আছে। মোঘলদের চট্টগ্রাম বিজয়কালে (১৬৬৬) রামুতে বুদ্ধের ১৩ ফুট উঁচু একটি ব্রোঞ্জ মূর্তি পাওয়া যায়। এটিই বাংলাদেশ অদ্যাবধি উদ্ধারকৃত সর্ববৃহৎ  বুদ্ধমূর্তি। এটিকে বৌদ্ধদের তীর্থ স্থান বলা হয়। এই এলাকাটি আবার রাবার চাষের জন্য বিখ্যাত।

 

৩. মহেশখালীঃ

কক্সবাজারের কস্তরীঘাট থেকে ইঞ্জিন চালিত নৌকায় মহেশখালী যেতে সময় লাগে প্রায় ১ ঘন্টা। স্পিডবোটে এর অর্ধেক সময় পাওয়া যায়, ইচ্ছে করলে ট্রলারেও যাওয়া সম্ভব। কক্সবাজার থেকে দূরত্ব ১২ কিমি। সমূদ্রের বুকে জেগে ওঠা এই দ্বীপ বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়িয় দ্বীপ।

 

৪. সোনাদিয়াঃ

বঙ্গোপসাগরের বুকে ভেসে থাকা আকর্ষণীয় দ্বীপ সোনাদিয়া। কক্সবাজার থেকে ৭ কিমি উত্তর-পশ্চিমে এ দ্বীপের অবস্থান। দ্বীপটি বাংলাদেশের একটি অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। কক্সবাজারের কস্তরীঘাট থেকে স্পিডবোট ভাড়া করে সোনাদিয়া যেতে হয়।

 

৫. ইনানীঃ

কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাবার পথে ইনানী বীচ একটি আকর্ষণ। কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় এই ইনানী সৈকতের অবস্থান। হিমছড়ি থেকে ১০ কিমি সমূদ্র সৈকত ধরে জিপে করে পর্যটকেরা এখানে বেড়াতে আসেন।

 

৬. হিমছড়িঃ

কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যাবার পথে হিমছড়ি একটি অন্যতম আকর্ষণ। এখানে একদিকে নীল সমূদ্র ও অপরদিকে পাহাড় দুটোরই সৌন্দর্য একসাথে উপভোগ করা যায়। এখানে একটি পাহাড়ী ঝর্না রয়েছে।

 

সেন্টমার্টিন, টেকনাফঃ

ক) নৌ-পর্যটনঃ

১. সী-ট্রাক ও স্পীড বোটে ভ্রমণঃ

টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যেতে হলে সী-ট্রাক অথবা ট্রলার কিংবা স্পীডবোটে যেতে হবে। এর ফলে চারদিকের পাহাড় ঘেরা নৈসর্গিক দৃশ্য উপভোগ করা যায়। এছাড়া নাফ নদীতে নৌ ভ্রমণ করা যায়।

 

খ) প্রাকৃতিকঃ

১. নারিকেল বাগানঃ

সেন্টমার্টিন দ্বীপ বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল পরিবৃত দ্বীপ। টেকনাফ থেকে ৪২ কিমি দক্ষিণে সাগরের বুকে বাংলাদেশের সর্বশেষ ভূখন্ড হলো সেন্টমার্টিন। এ দ্বীপের আদি নাম নারিকেল জিঞ্জিরা। দ্বীপের ৯ কিমি পশ্চিমে সাগরে ডোবা একটি প্রবাল প্রাচীর আছে। দ্বীপটি নানারকম সৌন্দর্যে ভরপুর। যেনো এক স্বপ্নপুরী। প্রবাল, পাথর, দীর্ঘ সমূদ্র সৈকত, নারিকের গাছের সারি, জেলে পল্লী- সব কিছু মিলিয়ে সত্যিই উপভোগ করার মতো। দ্বীপটিতে টেকনাফ থেকে ট্রলারে যাতায়াত করতে প্রায় ২ ঘন্টা সময় লাগে।

 

২. প্রবাল পাথরঃ

সেন্টমার্টিন দ্বীপের ৯ কিমি পশ্চিমে সাগরে ডোবা একটি প্রবাল প্রাচীর আছে। প্রাচীরটি দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বিস্তৃত। এই প্রাচীরকে মালয়েশিয়া উপকুলের প্রবাল প্রাচীরের অংশ বলে মনে করা হয়।

 

৩. শাহ পরীর দ্বীপঃ

টেকনাফ উপজেলার সররাং ইউনিয়নের এক বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে শাহ পরীর দ্বীপ। লোককথা অনুসারে এই দ্বীপটিতে একসময় নাকি পরীরা বাস করত, তাই এই দ্বীপের নাম হয় ‘পরীর দ্বীপ’।

 

৪. ছেঁড়া দ্বীপঃ

সেন্টমার্টিন থেকে ট্রলারে ৩০ মিনিটের পথ গেলেই ছেঁড়া দ্বীপ। এটি বাংলাদেশ সীমার শেষ বিন্দু এবং এরপরই সুবিস্তৃত বঙ্গোপসাগর। এই দ্বীপটি সেন্টমার্টিনেরই একটি অংশ তবে সাগরে জোয়ারের সময় এটি সেন্টমার্টিন থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বিধায় একে ছেঁড়া দ্বীপ বলে। এখানে কোন মানুষ বসবাস করে না। ট্রলারে করে পর্যটকরা এখানে বেড়াতে আসে সেন্টমার্টিন থেকে।

 

টেকনাফঃ

ক) ঐতিহাসিক, প্রত্নতাত্ত্বিক ও স্থাপত্য নিদর্শনঃ

১. মাথিনের কূপঃ

মাথিনের কূপ টেকনাফে অবস্থিত। এটি দেখার সময় ধীরাজ ভট্টাচার্য ও মাথিনের প্রেম কাহিনীর কথা মনে পড়বে।

 

খ) বিনোদনমূলকঃ

১. বার্মিজ মার্কেটঃ

বার্মিজ মার্কেট টেকনাফের অন্যতম আকর্ষণ। মায়ানমার ও চীনের তৈরী বিভিন্ন দ্রব্যাদি এখানে পাওয়া যায়।

 

গ) উৎসব সম্পর্কিতঃ

১. বিজু উৎসবঃ

ঘ) নৌ-পর্যটনঃ

১. নাফ নদীঃ

কক্সবাজার জেলার সর্ব দক্ষিণ-পূর্ব কোণ দিয়ে প্রবাহিত প্রলম্বিত খাঁড়ি সদৃশ নাফ নদী মায়ানমারের আরাকান থেকে কক্সবাজার জেলাকে বিভক্ত করেছে। কক্সবাজার জেলার দক্ষিণে এটি একটি বড় নদী। আরাকান ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তের অন্যান্য পাহাড় থেকে উৎসারিত নাফ নদী বঙ্গোপসাগরে এসে পড়েছে। ১.৬১ কি.মি. থেকে ৩.২২ কি.মি. প্রস্থ বিশিষ্ট এই নদী জোয়ারভাটা প্রবণ। বাংলাদেশের দক্ষিণতম উপজেলা টেকনাফ নাফ নদীর ডান তীরে অবস্থিত।

 

ঙ) প্রাকৃতিকঃ

১. সমূদ্র সৈকতঃ

পর্যটকরা মাঝে মাঝে জিপ ভাড়া করে সৈকত ধরে টেকনাফ বেড়াতে আসে। অবশ্য জোয়ার-ভাটা হিসেব করেই এইপথে যাতায়াত করতে হয়। হিমছড়ি পাহাড় ও ইনানী বীচ্ এ পথের প্রধান আকর্ষণ।

 

২. পাহাড়, অরণ্যঃ

সমস্ত টেকনাফ শহরটি পাহাড় ও অরণ্য ঘেরা। উঁচু-নিচু বিভিন্ন ধরনের পাহাড়, বিস্তীর্ণ বনভূমি এখানে দেখা যায়।

 

৩. বন্যপ্রাণীঃ

টেকনাফের এই বনভূমিতে বানর, হাতি, চিতাবাঘ এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখি দেখতে পাওয়া যায়।

৪.কুদুম গুহাঃ

হোয়াই কং পাহাড়ে আকর্ষণীয় এই গুহায় বিরল প্রজাতির বাদুর বাস করে।

 

 

মহেশখালীঃ

ক) ধর্মীয়ঃ

১. আদিনাথ মন্দিরঃ

আদিনাথ মন্দির সমূদ্রস্তর থেকে ৫৮.৩ মিটার মৈনাক পাহাড় চূঁড়ায় অবস্থিত। মন্দিরটির অবস্থান কক্সবাজার জেলার মহেশখালী উপজেলাধীন গোরখঘাটা ইউনিয়নের ঠাকুরতলা গ্রামে। কক্সবাজার শহরের কস্তরীঘাট থেকে ট্রলার বা স্পিডবোটে আদিনাথ মন্দিরের নিকটবর্তী ঘাট গোরখঘাটা যাওয়া যায়। নাথ সম্প্রদায়ের গুরু গোরক্খনাথের সাথে গোরখঘাটার বা মন্দিরের কোন সম্পর্ক আছে কিনা সে সম্পর্কে তেমন কিছু প্রামাণিক সূত্র এখনও পাওয়া যায়নি। মন্দিরটির দৈর্ঘ্য ১০.৫০ মিটার, প্রস্থ ৯.৭৫ মিটার, উচ্চতা ৬ মিটার। মন্দির উদ্বোধনের সময় থেকেই ফাল্গুন মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী অর্থাৎ শিব চতুর্দশী উপলক্ষ্যে আদিনাথ মন্দিরে অনুষ্ঠিত হয় বিশাল মেলা। দেশের ধর্মপ্রাণ তীর্থযাত্রীসহ ভারত, নেপাল ও মায়ানমার থেকে বহুতীর্থযাত্রী এখানে আগমণ করে। মেলা ৮-১২ দিন স্থায়ী হয়। অষ্টভূজা দূর্গামূর্তি এই মন্দিরেই অবস্থিত।

 

খ) বিনোদনমূলকঃ

১. আদিনাথ বাজারঃ

আদিনাথ মন্দিরের নিকটেই আদিনাথ বাজার অবস্থিত। এখানে আদিবাসীদের তৈরী নানা প্রকারের দ্রব্যাদি ছাড়াও শামুক-ঝিনুকের পণ্য পাওয়া যায়।

 

২. শুটকী পল্লীঃ

যারা শুটকী প্রিয় তারা অবশ্যই মহেশখালী বেড়াতে গেলে শুটকী কিনবে। নানা প্রকারের সামুদ্রিক মাছের শুটকী এই পল্লীতে পাওয়া যায়।

 

গ) নৌ-পর্যটনঃ

১. মহেশখালী চ্যানেলঃ

পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে মহেশখালী চ্যানেলে নৌ ভ্রমণ পরিচালিত হতে পারে।

 

ঘ) প্রাকৃতিকঃ

১. পাহাড়, অরণ্য, বন্যপ্রাণীঃ

পাহাড় ও অরণ্য ঘেরা মহেশখালীর দ্বীপ। এ দ্বীপের বনভূমিতে বানর, মেছোবাঘ ও বিভিন্ন প্রজাতীর পাখি দেখতে পাওয়া যায়। এ কারণে দ্বীপটি পর্যটকদের নিকট আকর্ষনীয়। এছাড়াও সৈকতে শামুক-ঝিনুকের ছড়াছড়ি এবং পেয়ারা ও পান বাগান এ দ্বীপে দেখতে পাওয়া যায়।

 

কুতুবদিয়াঃ

ক) ধর্মীয়ঃ

১. কুতুব আউলিয়ার মাজারঃ

কুতুব আউলিয়ার মাজার, শাহ আবদুল মালেক মহিউদ্দিনের দরগাহ, জামে মসজিদ দেখতে বহু পর্যটক এখানে আসে।

 

খ) নৌ-পর্যটনঃ

১. বাতিঘরঃ

বাতিঘর আকর্ষণীয় পর্যটন এলাকা।বহু পর্যটক এখানে আসে।

 

গ) প্রাকৃতিকঃ

১. কুতুবদিয়াঃ

কুতুবদিয়া বাংলাদেশের সৌন্দর্যমন্ডিত দ্বীপগুলির মধ্যে অন্যতম। চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি কিংবা কক্সবাজার হয়েও কুতুবদিয়া যাওয়া যায়। প্রতিদিন চট্টগ্রামের সদরঘাট থেকে কুতুবদিয়ায় স্টিমার ছেড়ে যায়। শীত মৌসুম বেড়ানোর জন্য উপযুক্ত। রাতে থাকার জন্য আছে রেস্তোঁরা ও আবাসিক হোটেল। চট্টগ্রাম থেকে প্রায় ১০০ মাইল দূরে কুতুবদিয়ার অবস্থান। কয়েকবছর আগেও এই দ্বীপে ছিল একটি সুউচ্চ বাতিঘর। সমূদ্র যাত্রীদের অতি প্রয়োজনীয় এই বাতিঘরটি তৈরী হয়েছিল ১৮২৮ সালে। কুতুব আউলিয়ার নামানুসারেই এ দ্বীপের নাম হয় কুতুবদিয়া। এখানকার দর্শণীয় স্থান- শাহ আবদুল মালেক মহিউদ্দিনের দরগাহ, সাগর থেকে ভেসে ওঠা প্রাকৃতিক পাথর, সবুজ লতায় ঢাকা পলির টিলা, হরেক রকম শামুক ও ঝিনুক, রুপালী সৈকত ইত্যাদি। উপজেলা ভবনের সামনে দু’একরের দীঘিটি বেশ সুন্দর। রাজাখালী, তাতিপাড়া, লেমসখালী, কিল্লারপাড়াও দেখার মতো। সব সৌন্দর্যের পাশাপাশি সাগরের বিশাল জলরাশি, তীরে আছড়ে পড়া ডেউ আর মায়াবি সন্ধ্যায় সাগরের বুকে আধোডোবা সূর্য আমাদের মনকে স্বপ্নময় করে তোলে।

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon